রাজধানীর শাজাহানপুরে স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের পর মো. সাজ্জাদ হোসেন (৩৫) নামে এক যুবক গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে উত্তর শাজাহানপুরের একটি বাসা থেকে পুলিশ তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে।
পরিবারের দাবি, স্ত্রী ডিভোর্স দেওয়ায় হতাশ হয়ে সাজ্জাদ আত্মহত্যার পথ বেছে নেন।
শনিবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে উত্তর শাজাহানপুরের একটি বাসা থেকে পুলিশ তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে।
পরিবারের দাবি, স্ত্রী ডিভোর্স দেওয়ায় হতাশ হয়ে সাজ্জাদ আত্মহত্যার পথ বেছে নেন।
নিহত সাজ্জাদ হোসেনের গ্রামের বাড়ি সিলেটের হবিগঞ্জ জেলায়। তিনি তার ভাইয়ের সাথে চিনি ও সয়াবিন তেলের ব্যবসা করতেন। ২০২৩ সালে মেহজাবিন সিনহার সঙ্গে তার বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাদের একটি সন্তান হলেও, জন্মের পরই শিশুটি মারা যায়। এরপর থেকেই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য শুরু হয় বলে পরিবারের সদস্যরা জানান।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, প্রায় ১০ দিন আগে মেহজাবিন ও সাজ্জাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। সাজ্জাদ সম্পর্কটি টিকিয়ে রাখার জন্য অনেক চেষ্টা করলেও মেহজাবিন রাজি হননি। এই ঘটনায় হতাশ হয়ে সাজ্জাদ আত্মহত্যা করেছেন বলে তার ভাই সাব্বির হোসেন জানান।
শাজাহানপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) এস. এম. রাশিদুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ উত্তর শাজাহানপুরের ওই বাসায় গিয়ে ড্রয়িং রুমের সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় সাজ্জাদের মরদেহ উদ্ধার করে। প্রাথমিকভাবে এটিকে আত্মহত্যা বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ের জন্য মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, প্রায় ১০ দিন আগে মেহজাবিন ও সাজ্জাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। সাজ্জাদ সম্পর্কটি টিকিয়ে রাখার জন্য অনেক চেষ্টা করলেও মেহজাবিন রাজি হননি। এই ঘটনায় হতাশ হয়ে সাজ্জাদ আত্মহত্যা করেছেন বলে তার ভাই সাব্বির হোসেন জানান।
শাজাহানপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) এস. এম. রাশিদুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ উত্তর শাজাহানপুরের ওই বাসায় গিয়ে ড্রয়িং রুমের সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় সাজ্জাদের মরদেহ উদ্ধার করে। প্রাথমিকভাবে এটিকে আত্মহত্যা বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ের জন্য মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।